Saturday, May 3, 2014

যদি কোনো বৃষ্টি ভেজা রাতে তোমার চোঁখে ঘুম না আসে,
তাহলে জানালার গ্রীল ধরে দাঁড়িও
যদি ভুল করে আমার কথা মনে পড়ে যায়,
তাহলে জানালার ও পাশে হাত দুটি বাড়িও
আমি হিমেল হাওয়া হয়ে ছুঁয়ে দেবো তোমার কোমল মুখ অথবা ঝিরি - ঝিরি বৃষ্টি হয়ে তোমায় ছুঁয়ে দেবো তোমার মনে জমে থাকা সব কষ্ট ধুঁয়ে দেবো
বুঝে নিও ওটা বৃষ্টি ছিল না,
ছিলাম আমি
আমি কাঁদছিলাম,
আমার কান্নার জল বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ছিলো তোমায় ছুঁয়ে দেবে বলে

Thursday, February 7, 2013

দেহো নৃত্য করলে তার ফলাফল

দেহো নৃত্য করলে তার ফলাফল


১।মস্তক নৃত্য করলে তারাতারি বহু ধন পাওয়া যায়

২।দক্ষিণ দিকে নৃত্য করলে সুখ লাভ,বামদিক অলাভ

৩।ললাট নৃত্য করলে ঐশ্যয্যলাভ

৪।দক্ষিন চক্ষু নৃত্য করলে অর্থলাভ বা মিত্রজন দর্শন হয়

৫।বাম চোখ নৃত্য করলে ধনহানি।রাজবয় কলহ প্রভৃতি।

৬।দক্ষিণ চোখের নীচের ভাগ নাচলে কষ্ট হয়।এবং উপ্ররের ভাগ নৃ্ত্য করলে সুখ হয়।

৭।নাসিকা স্পন্দনে মরন অথবা অনুরুপ কস্টদায়ক রোগ দেখা দিতে পারে।

৮।দক্ষিণ নাসিকা নৃত্যে জ্বর হয় ও বামনাসিকা নৃত্যে মৃতু্ সংবাদ প্রাপ্তি।

৯।ওষ্ঠ স্পন্দনে ভুরি ভোজন।

১০।তালু স্পন্দনে লাভ ও কলহ যোগ।

১১।দক্ষিন কান স্পন্দনে বিদ্যা,স্ত্রীলাভ ও কুটুম্ব বৃদ্ধি হয়।বাম কান স্পন্দনে মাথা ব্যথা রোগ হয়।

১২।দুই কান স্পন্দনে অর্থলাভ ও সন্তোষ।

১৩।দক্ষিন স্কন্দ স্পন্দিত হলে অর্থলাভ।

১৪।বাম স্কন্ধ স্পন্দিত হলে অপমান।

Friday, January 25, 2013

এসো ম্যাজিক শিখি



লেবুর গায়ে রক্ত
একটি ছুরিতে লাল জবাফুল ঘষিয়া শুকাইয়া লইবে।এরুপ চার পাঁচবার করিয়া রাখিবে।খেলা দেখাবার এই ছুরি দিয়া একটি বড় লেবুর গায়ে বসাইয়া মাঝামাঝি কাটিতে থাকিলে ওই লেবু হইতে রক্ত পড়িতে থাকিবে।

ডিমকে বোতলে প্রবেশ করানো
একটি টাটকা হাঁসের ডিম লইয়া উহাকে চার পাঁচ ঘন্টা ভিনিগারে ভিজাইয়া রাখিয়া দিলে ডিম নরম হইয়া থাকে।তখন ডিমকে বোতলের মধ্যে প্রবেশ করাইতে কোনো প্রকার কষ্ট হয় না।

হাতের উপর জলন্ত কাপর
এই কার্য্য করিতে হইলে আগে হইতে দুহাতে ঘৃতকুমারীর শাঁস মাখাইয়া শুকানো করা দরকার,পরে ওই জলন্ত কাপড় হাতে রাখিলে হাত পুড়িয়া যাইবে না।

নকল জ্যোৎস্না
এই খেলা দেখাইতে হইলে একটি অন্ধকার ঘরের প্রয়জন।সেই ঘরে একটি লোহার হাতার উপর কিছু গন্ধক গলাইয়া তার উপর অল্প পরিমানে তামার গুঁড়ো ফেলিয়া দিবে,এইরুপ করিলে সেই ঘর জ্যোৎস্নায় ভরিয়া যাইবে।

Thursday, January 24, 2013

মেয়ে পটানোর কয়েক টি সহজ উপায়




প্রথমে আপনি মেয়ে টির দিকে তাকিয়ে থাকুন,যখন মেয়ে টি আপনার দিকে তাকাবে তখন আপনি একটা সুন্দর হাসি দিয়ে মাথাটা নিচের দিকে করে মুখ টা ঘুরিয়ে নিন।তবে হাসি টা যেন বোকাটে হাসি না হয়ে যায়।কিছু দিনের মধ্যে মেয়ে টি impress হয়ে যাবে।



মেয়েটির সাথে সবসময় মিষ্টি মিষ্টি কথা বলুন।বেশি কোরে ওর কথা শুনুন।তবে প্রথমেই বেশি propose করবেন না,যখন মনে হবে মেয়েটি পুরোপুরি আপনার দিকে হয়ে গেছে তখন মেয়ে টি কে কোনো ভালো জায়গায় নিয়ে গিয়ে romantick ভাবে propose করুন।আশাকরি মেয়ে টি না বলবে না।


যদি মেয়েটি আপনার grup এর মধ্যে হয় তাহলে ওর টি কথা কে সমর্থন করুন।


মেয়েটি যদি আপনাকে প্রথম থেকেই জানে তাহলে ওর সামনে ভালো ছেলে হয়ে থাকার চেষ্টা করুন।সবসয় ওর কে্যার করুন।


যে মায়ে টির সাথে লাইন মারতে চান, সেই মেয়েটি কে একবার চোখ মারুন,যদি ও আপনাকে পচ্ছন্দ করে তাহলে ১০০% replay করবে।


মেয়েটিকে কখনো propose করোনা।শুধু friendship বারিয়ে যাও।তারপর এক দীন বলো “তোমাই এক টা কথা বলবো?” কিন্ত আপনি বলবেন না।ওকে ভাবতে দীন আপনি কী বলতে চান……ব্যস মেয়ে টি বুঝে নেবে।


যদি মেয়েটি আপনাকে পচ্ছন্দ না করে তাহলে বেশি চিন্তা কবেন না, মেয়েটিকে সাহায্য করার জন্য সবসময় rady থাকুন,আগে যদি মেয়েটি আপনাকে না বলে থাকে তাহলে এমন করে থাকবেন যেনো মনেহয় আপনি তাকে প্রচন্ড ভালো বাসেন।

কোনো মেয়ের সাথে যদি লাইন মারতে চান তাহলে প্রথমে তার দিকে এমন ভাবে তাকাবেন যাতে মেয়েটি বুঝতে পারে যে আপনি তার সাথে লাইন মারতে চাইছেন।পরে তাকে আকটা address জিঙ্গাসা করুন,তারপর friendship,তারপর ভালোবাসা।


যে মেয়েটি কে পটাতে চাইছেন তারসাথে যদি হটাৎ করে কোনো জায়গায় দেখা হয়ে যায় তাহলে আপনি এমন কথা বলুন যেনো মনে হয় আপনি তার কথাই ভাবছিলেন।


আপনি যে মেয়ে টি কে চাইছেন সেই মেয়ে টির সামনে তার বন্ধুদের প্রসংসা করুন।

মেয়েরা তাদের চুলের প্রশংসা সুনতে খুব ভালোবাসে,তাই তাদের চুলের প্রশংসা করুন।

মেয়েরা সেই ছেলেদের বেশি পচ্ছন্দ করে যারা সবসময় খোলা মনে কথা বলে।তাই মেয়েদের সামনে লাজুক ছেলে হবেন না।

কোনো মেয়ে কে যদি ভালো লেগে যায় তাহলে তাকে impress করবার চেষ্টা করুন,মেয়ে টি যখন বুঝতে পাড়বে এবং আপনার দিকে তাকাবে তখন আপনি মেয়েটির দিকে আর তাকাবেন না।মেয়েটি impress হয়ে যাবে।
মেয়েটির কাছে অন্য ছেলে দের সম্পর্কে খারাপ খারাপ কথা বলুন।বলুন এখন কার ছেলে দের কাছে ভালোবাসা টা একেবারে time pass হয়ে গেছে।



যে মেয়েটি কে পটাতে চাইছেন তারসাথে যদি হটাৎ করে কোনো জায়গায় দেখা হয়ে যায় তাহলে আপনি এমন কথা বলুন যেনো মনে হয় আপনি তার কথাই ভাবছিলেন।


আপনি যে মেয়ে টি কে চাইছেন সেই মেয়ে টির সামনে তার বন্ধুদের প্রসংসা করুন

মেয়েরা তাদের চুলের প্রশংসা সুনতে খুব ভালোবাসে,তাই তাদের চুলের প্রশংসা করুন।

মেয়েরা সেই ছেলেদের বেশি পচ্ছন্দ করে যারা সবসময় খোলা মনে কথা বলে।তাই মেয়েদের সামনে লাজুক ছেলে হবেন না।

কোনো মেয়ে কে যদি ভালো লেগে যায় তাহলে তাকে impress করবার চেষ্টা করুন,মেয়ে টি যখন বুঝতে পাড়বে এবং আপনার দিকে তাকাবে তখন আপনি মেয়েটির দিকে আর তাকাবেন না।মেয়েটি impress হয়ে যাবে।
মেয়েটির কাছে অন্য ছেলে দের সম্পর্কে খারাপ খারাপ কথা বলুন।বলুন এখন কার ছেলে দের কাছে ভালোবাসা টা একেবারে time pass হয়ে গেছে।


যদি আপনার ৫৫ টি থেকে থাকে তবুও আপনি তাকে বলবেন "তুমিই আমার প্রথম প্রেম"




Wednesday, January 23, 2013

আপনার স্বপ্ন এবং তার ফলাফল

                                                                   স্বপ্ন বিচার
    
              স্বপ্ন                                                                                                                   ফল






অচেনা রমনি দেখলে                                 মনোবাসনা পূণ হবে                                              
অপরের গায়ে সোনার আলাঙ্কার দেখলে                      প্রশংসা লাভ
অগ্নিকে দূরে দেখলে                                 ধনী কন্যার সাথে বিবাহ হবে
অপরিচিত নরীর হাত দেখলে                           সংসারে সান্তি হবে
বহু নারীর হাত দাখলে                              অশান্তি হয়
অপরিচিত দারা নিজে খুন হওয়া দেখলে                   সম্মান  সান্তি 
অনেক সোনা অলঙ্কার দেখলে                        উন্নাতি 
আনেক মাছ খাওয়া দেখলে                           অর্থলাভ
অন্ধকার দেখলে                                  রোগ
অনেক বক্তা দেখলে                               নেতা হবে
আগুনে কাপর পুতে দেখলে                          ব্যবসয় ক্ষতি
অন্তোষ্টি স্ৎকারদেখলে                             কারাবাস
আনাথ দেখলে                                 ধনের অধিকারি হয়
অভিনেত্রীর দর্শন পেলে                           সৌভাগ্য
ঘোড়াশালা দেখলে                              অতিথি আসবে
আয়নায় নিজের ছবি দেখলে                       ইচ্ছেপূর্ন
আকাশে মেঘ দেখলে                            রোজগার বাড়বে
আংটি কিনতে দেখলে                            মানসিক সান্তি
আম দেখলে                                  সিদ্ধি লাভ
আম কুড়াচ্ছি দেখল                             সু-সান্তান লাভ
আতা দেখলে                                 আর্থপ্রপ্তি
আত্মহত্যা দেখলে                               সূসাস্ত্য
আদা দেখলে                                  সুখ ও আনন্দ
ইট দেখলে                                   সম্মান
ইলিশ মাছ দেখলে                             লোকে মিথ্যাবাদি বলবে
ইঁদুর দেখলে                                 সুন্দরী স্ত্রী লাভ
ইসবগুল দেখলে                                দুঃখ
ইমারত দেখলে                                উন্নতি
ইয়ার্কি করা দেখলে                             অবানাতি
ইষ্টদেবতা ধ্যান করা দেখলে                        শান্তি
ভগবানের জ্যোতি দেখলে                          সৎকর্ম
ভগবানকে দেখলে                              অশান্তি কমে যাবে
ঈদের নামায দেখলে                             আনন্দ পাবে
ঈগল পাখী দেখলে                              সাম্মান বৃদ্ধি

Tuesday, January 22, 2013

ভালবাসার চিঠি


ভালবাসার প্রথম চিঠি!


কেনো জানি খুব কান্না পাচ্ছে! শূন্যতা, পূর্ণতা, নির্ভরতা নাকি নিঃসঙ্গতার জন্য, জানি না। শুধু বুঝতে পারছি বুকের ভিতরে কোথায় জেনো লুকানো জায়গা থেকে একদল অভিমান প্রচণ্ড কান্না হয়ে দু’চোখ ফেটে বেরুতে চাইছে। তুমি কাছে নেই বলে শূন্যতা তার ইচ্ছে মত দেখাচ্ছে তার নিষ্ঠুর খেলা। আমিতো তোমার বুকে মুখ লুকালেই বাঁচি এখন! কিন্তু তুমি যে কত দূরে! বলতো!
আজ শেষ বিকেলের পাহাড় ছুঁয়ে ছুটে আসা দমকা হাওয়ার জড়িয়ে দেয়া মেঘের মতো ছোট্ট একটি ঘটনা আমার সব দ্বিধাকে উড়িয়ে নিয়ে গেলো! বুঝলাম, মহাকাল যে হাস্যকর ক্ষুদ্র সময়কে “জীবন” বলে আমাকে দান করেছে। সেই জীবনে তুমি-ই আমার একমাত্র মানুষটি, যার পাঁচটি আঙ্গুলের শরণার্থী আমার পাঁচটি আঙ্গুল, যার বুকের পাঁজরে লেগে থাকা ঘামের গন্ধ আমার ঘ্রাণশক্তির একমাত্র গন্তব্য। যার এলোমেলো চুলে আমি-ই হারিয়ে যাবো। আর আমি হারিয়ে যাবো ভালবাসতে বাসতে!!!
যার দুটো অদ্ভুত সুন্দর মধুভরা ঠোঁটের উষ্ণতায় আর তাই জীবনটা আজ ঠিক সেই অদ্ভুত ফুলগুলোর মতই মতই সুন্দর, যা দেখে আমি চমকে উঠেছিলাম। আর তুমি আমায় পরম মততায় আলতো জড়িয়ে ধরে তোমার ঠোঁটের সেই খুব মিষ্টি ছোঁয়ায় ভরে দিয়েছিলে সেই পুরোটা পাহাড়ি বিকেল। আর তখন সেই দূর পাহাড়ের দুষ্ট বাতাস এসে আমাকে চুপি চুপি কানে কানে বলে দিলো, “তোমার পাঁজরের হারেই আমার এই দেহটি তৈরি, যাকে স্বামী বলে!”।
আজ প্রতিটি ক্ষণ হৃদয়ে যে পরম সত্য অনুভব করলাম- আমি শুধুই তোমার। সে শেষ ঠিকানা আমি পেলাম। কখনই তা মিথ্যা হতে দিওনা, কখনই ছেড়না আর। আজ আমার ভীষণ সুখী হাত দু’টো, আর দৃষ্টি ঘুরিও না ঐ অদ্ভুত সুন্দর চোখজোড়ার, সেখানে অপলক তাকিয়ে বৃষ্টির সাথে আমিও আনন্দ হয়ে ঝরেছিলাম!
তোমাকে ভালবাসি প্রচণ্ড- এরচেয়ে কোনও সত্য আপাতত আর জানিনা!!
ভালবাসি তোমায়! :)


                             একতরফা ভালবাসার চিঠি


প্রিয়....
আমার ভালবাসা কেমন আছো?আশা করতে পারি অনেক অনেক ভাল আছো।মাইল বা কিলোমিটারে খানিকটা দুরে তোমার ভালবাসা।আমার ভালবাসার হ্নদয় জুড়ে তোমার বসবাস,
প্রবেশাধীকার পায়নি কেউ হ্নদয়ের পাঠশালায়।তোমায় নিয়ে লিখতে চাইনি কলম আর কাগজ নিয়ে,আধুনীকতার মোবাইলে এসএমএস বা কল দিয়ে,ভুল করে মানিব্যাগ খুলে পড়লাম বিপদে।ভালবাসা নামটি জানা থাকলে ও দাবী বা অধিকার নিয়ে খুব বেশী বলতে পারিনি তোমাকে আর যখন বলেছি উত্তর পেয়েছি কৌশলী রাজনীতির সুরে। অনেক দিন দরদার হলো ভালবাসার বাজারে। কত দিবসে ভালবাসার গোলাপ আর সেই প্রিয় যায়যায়দিন এনে ছিলাম।যায়যায়দিনের ভালবাসা সংখ্যাটি নিয়েছিলে আর গোলাপটি থেকে গেল আমার দখলে। দিন আর বছর অনেক হলো এখনো ব্যর্থ,আমি গোলাপটি দিতে পারিনি।তোমাকে নিয়ে অনেক কবিতা লেখেছিলাম।দুর বহুদুর চলে যেতে রেখেছিলাম সাবধানে।কপালে জুটলো না ভালবাসার মিষ্টি দু'টি হাতের ছোয়া।তোমাকে নিয়ে লেখা দু'টি ডায়েরি ও প্রকাশিত কবিতা গুলো গুনপোকা পেয়েছিল ছোঁয়া।শত কষ্ট কে পাথরে চাপাঁ দিয়ে ওয়াদা রক্ষা করতে লিখিনি আর কনো কবিতা।যাবো দুর বহুদুর এদিক সেদিক তাকিয়ে ছিলাম তবুও তোমাকে পায়নি খোঁজে।শেষ মুহুর্তে পেয়েছিলাম একটি ঠিকানা বিহীন খাম আর একটুকরো কাগজে লেখা দাদা তোমার প্রবাস জীবন সুন্দর হোক মোড়ানো একপাতার জুড়ে ১৪৩ টি শব্দের একটি সাজানো গোছানো পএ।যাহা পড়েছিলাম বিমানে।দীর্ঘ প্রবাস জীবনে প্রতিদিন কয়েক বার করে পড়তাম মনোযোগ দিয়ে।এখনো আছে আমার পথ চলার সাথীহয়ে প্রতিটি মহুতে ১৪৩ শদ্ধ মালার পত্রখানা।দিনে দিনে বয়সের পাল্লাটাও অনেক ভারী হয়ে চুল দাড়িও সাদা হয়ে আসছে।তবুও আমার ভালবাসা তোমার জন্য এ ভালবাসার মধ্যে একটু একটু পরিবর্তন এসেছে ।প্রথম ভালবেসেছিলাম জীবন সাথী করতে,আর এখন ভালবাসি তোমাদের যুগল জীবন ও সুখ দেখতে।যখন সুযোগ হয় মহান রাব্বুল আলামিন দরবারে হাত তোলে তখনই ফরিয়াদ করি তোমাদের বন্দন আরো মজবুত হয়ে ফুলে ফুলে ভরে উঠুক।