ভালবাসার প্রথম চিঠি!
কেনো জানি খুব কান্না পাচ্ছে! শূন্যতা, পূর্ণতা, নির্ভরতা নাকি নিঃসঙ্গতার জন্য, জানি না। শুধু বুঝতে পারছি বুকের ভিতরে কোথায় জেনো লুকানো জায়গা থেকে একদল অভিমান প্রচণ্ড কান্না হয়ে দু’চোখ ফেটে বেরুতে চাইছে। তুমি কাছে নেই বলে শূন্যতা তার ইচ্ছে মত দেখাচ্ছে তার নিষ্ঠুর খেলা। আমিতো তোমার বুকে মুখ লুকালেই বাঁচি এখন! কিন্তু তুমি যে কত দূরে! বলতো!
আজ শেষ বিকেলের পাহাড় ছুঁয়ে ছুটে আসা দমকা হাওয়ার জড়িয়ে দেয়া মেঘের মতো ছোট্ট একটি ঘটনা আমার সব দ্বিধাকে উড়িয়ে নিয়ে গেলো! বুঝলাম, মহাকাল যে হাস্যকর ক্ষুদ্র সময়কে “জীবন” বলে আমাকে দান করেছে। সেই জীবনে তুমি-ই আমার একমাত্র মানুষটি, যার পাঁচটি আঙ্গুলের শরণার্থী আমার পাঁচটি আঙ্গুল, যার বুকের পাঁজরে লেগে থাকা ঘামের গন্ধ আমার ঘ্রাণশক্তির একমাত্র গন্তব্য। যার এলোমেলো চুলে আমি-ই হারিয়ে যাবো। আর আমি হারিয়ে যাবো ভালবাসতে বাসতে!!!

যার দুটো অদ্ভুত সুন্দর মধুভরা ঠোঁটের উষ্ণতায় আর তাই জীবনটা আজ ঠিক সেই অদ্ভুত ফুলগুলোর মতই মতই সুন্দর, যা দেখে আমি চমকে উঠেছিলাম। আর তুমি আমায় পরম মততায় আলতো জড়িয়ে ধরে তোমার ঠোঁটের সেই খুব মিষ্টি ছোঁয়ায় ভরে দিয়েছিলে সেই পুরোটা পাহাড়ি বিকেল। আর তখন সেই দূর পাহাড়ের দুষ্ট বাতাস এসে আমাকে চুপি চুপি কানে কানে বলে দিলো, “তোমার পাঁজরের হারেই আমার এই দেহটি তৈরি, যাকে স্বামী বলে!”।
আজ প্রতিটি ক্ষণ হৃদয়ে যে পরম সত্য অনুভব করলাম- আমি শুধুই তোমার। সে শেষ ঠিকানা আমি পেলাম। কখনই তা মিথ্যা হতে দিওনা, কখনই ছেড়না আর। আজ আমার ভীষণ সুখী হাত দু’টো, আর দৃষ্টি ঘুরিও না ঐ অদ্ভুত সুন্দর চোখজোড়ার, সেখানে অপলক তাকিয়ে বৃষ্টির সাথে আমিও আনন্দ হয়ে ঝরেছিলাম!
তোমাকে ভালবাসি প্রচণ্ড- এরচেয়ে কোনও সত্য আপাতত আর জানিনা!!
ভালবাসি তোমায়! 
একতরফা ভালবাসার চিঠি
প্রিয়....
আমার ভালবাসা কেমন আছো?আশা করতে পারি অনেক অনেক ভাল আছো।মাইল বা কিলোমিটারে খানিকটা দুরে তোমার ভালবাসা।আমার ভালবাসার হ্নদয় জুড়ে তোমার বসবাস,
প্রবেশাধীকার পায়নি কেউ হ্নদয়ের পাঠশালায়।তোমায় নিয়ে লিখতে চাইনি কলম আর কাগজ নিয়ে,আধুনীকতার মোবাইলে এসএমএস বা কল দিয়ে,ভুল করে মানিব্যাগ খুলে পড়লাম বিপদে।ভালবাসা নামটি জানা থাকলে ও দাবী বা অধিকার নিয়ে খুব বেশী বলতে পারিনি তোমাকে আর যখন বলেছি উত্তর পেয়েছি কৌশলী রাজনীতির সুরে। অনেক দিন দরদার হলো ভালবাসার বাজারে। কত দিবসে ভালবাসার গোলাপ আর সেই প্রিয় যায়যায়দিন এনে ছিলাম।যায়যায়দিনের ভালবাসা সংখ্যাটি নিয়েছিলে আর গোলাপটি থেকে গেল আমার দখলে। দিন আর বছর অনেক হলো এখনো ব্যর্থ,আমি গোলাপটি দিতে পারিনি।তোমাকে নিয়ে অনেক কবিতা লেখেছিলাম।দুর বহুদুর চলে যেতে রেখেছিলাম সাবধানে।কপালে জুটলো না ভালবাসার মিষ্টি দু'টি হাতের ছোয়া।তোমাকে নিয়ে লেখা দু'টি ডায়েরি ও প্রকাশিত কবিতা গুলো গুনপোকা পেয়েছিল ছোঁয়া।শত কষ্ট কে পাথরে চাপাঁ দিয়ে ওয়াদা রক্ষা করতে লিখিনি আর কনো কবিতা।যাবো দুর বহুদুর এদিক সেদিক তাকিয়ে ছিলাম তবুও তোমাকে পায়নি খোঁজে।শেষ মুহুর্তে পেয়েছিলাম একটি ঠিকানা বিহীন খাম আর একটুকরো কাগজে লেখা দাদা তোমার প্রবাস জীবন সুন্দর হোক মোড়ানো একপাতার জুড়ে ১৪৩ টি শব্দের একটি সাজানো গোছানো পএ।যাহা পড়েছিলাম বিমানে।দীর্ঘ প্রবাস জীবনে প্রতিদিন কয়েক বার করে পড়তাম মনোযোগ দিয়ে।এখনো আছে আমার পথ চলার সাথীহয়ে প্রতিটি মহুতে ১৪৩ শদ্ধ মালার পত্রখানা।দিনে দিনে বয়সের পাল্লাটাও অনেক ভারী হয়ে চুল দাড়িও সাদা হয়ে আসছে।তবুও আমার ভালবাসা তোমার জন্য এ ভালবাসার মধ্যে একটু একটু পরিবর্তন এসেছে ।প্রথম ভালবেসেছিলাম জীবন সাথী করতে,আর এখন ভালবাসি তোমাদের যুগল জীবন ও সুখ দেখতে।যখন সুযোগ হয় মহান রাব্বুল আলামিন দরবারে হাত তোলে তখনই ফরিয়াদ করি তোমাদের বন্দন আরো মজবুত হয়ে ফুলে ফুলে ভরে উঠুক।
আমার ভালবাসা কেমন আছো?আশা করতে পারি অনেক অনেক ভাল আছো।মাইল বা কিলোমিটারে খানিকটা দুরে তোমার ভালবাসা।আমার ভালবাসার হ্নদয় জুড়ে তোমার বসবাস,
প্রবেশাধীকার পায়নি কেউ হ্নদয়ের পাঠশালায়।তোমায় নিয়ে লিখতে চাইনি কলম আর কাগজ নিয়ে,আধুনীকতার মোবাইলে এসএমএস বা কল দিয়ে,ভুল করে মানিব্যাগ খুলে পড়লাম বিপদে।ভালবাসা নামটি জানা থাকলে ও দাবী বা অধিকার নিয়ে খুব বেশী বলতে পারিনি তোমাকে আর যখন বলেছি উত্তর পেয়েছি কৌশলী রাজনীতির সুরে। অনেক দিন দরদার হলো ভালবাসার বাজারে। কত দিবসে ভালবাসার গোলাপ আর সেই প্রিয় যায়যায়দিন এনে ছিলাম।যায়যায়দিনের ভালবাসা সংখ্যাটি নিয়েছিলে আর গোলাপটি থেকে গেল আমার দখলে। দিন আর বছর অনেক হলো এখনো ব্যর্থ,আমি গোলাপটি দিতে পারিনি।তোমাকে নিয়ে অনেক কবিতা লেখেছিলাম।দুর বহুদুর চলে যেতে রেখেছিলাম সাবধানে।কপালে জুটলো না ভালবাসার মিষ্টি দু'টি হাতের ছোয়া।তোমাকে নিয়ে লেখা দু'টি ডায়েরি ও প্রকাশিত কবিতা গুলো গুনপোকা পেয়েছিল ছোঁয়া।শত কষ্ট কে পাথরে চাপাঁ দিয়ে ওয়াদা রক্ষা করতে লিখিনি আর কনো কবিতা।যাবো দুর বহুদুর এদিক সেদিক তাকিয়ে ছিলাম তবুও তোমাকে পায়নি খোঁজে।শেষ মুহুর্তে পেয়েছিলাম একটি ঠিকানা বিহীন খাম আর একটুকরো কাগজে লেখা দাদা তোমার প্রবাস জীবন সুন্দর হোক মোড়ানো একপাতার জুড়ে ১৪৩ টি শব্দের একটি সাজানো গোছানো পএ।যাহা পড়েছিলাম বিমানে।দীর্ঘ প্রবাস জীবনে প্রতিদিন কয়েক বার করে পড়তাম মনোযোগ দিয়ে।এখনো আছে আমার পথ চলার সাথীহয়ে প্রতিটি মহুতে ১৪৩ শদ্ধ মালার পত্রখানা।দিনে দিনে বয়সের পাল্লাটাও অনেক ভারী হয়ে চুল দাড়িও সাদা হয়ে আসছে।তবুও আমার ভালবাসা তোমার জন্য এ ভালবাসার মধ্যে একটু একটু পরিবর্তন এসেছে ।প্রথম ভালবেসেছিলাম জীবন সাথী করতে,আর এখন ভালবাসি তোমাদের যুগল জীবন ও সুখ দেখতে।যখন সুযোগ হয় মহান রাব্বুল আলামিন দরবারে হাত তোলে তখনই ফরিয়াদ করি তোমাদের বন্দন আরো মজবুত হয়ে ফুলে ফুলে ভরে উঠুক।
No comments:
Post a Comment